নিরঞ্জন তিথি
গলনাঙ্কের মাত্রা ঠিক কতটা হলে মিশে যাবে গড়ের মাঠে?
ঘাসজল দৃশ্যে স্বৈরতন্ত্র হাওয়া নুইয়েছে রাতের টুথপিক
কিন্তু শব্দরা তুড়ি মেরে উড়ে গেল
জেটপ্লেনের ধোঁয়ায় এবং বাঁকা চাঁদের বাড়ন্ত অন্ধকারে!
হয়তো ঘুমের ভেতরেও এত পঙক্তি আমাকে দাগা দেবে---
তাকে প্রমোদভ্রমণে উৎসর্গ করতে হবে ভেবে
তাকিয়ে দেখব শূন্যতার বিষয়সূচি
আসলে নিরঞ্জন তো আয়ুষ্মান এক ধর্মঠাকুর
তাই ধুনো জ্বালিয়ে রাখতে হয় মধুরতা ঝোলানো যুগওষ্ঠের ফাঁকে
তাহলে প্রকৃত ছায়ার প্রতিবিম্বে ভেসে থেকে
শপথ পাঠ করা যাক তিনবেলা। চতুর্থ শ্রেণীর দেহে
ফুটিয়ে তোলা হোক পাথর ভেঙে ভেঙে একটি সরলবর্গীয় চিরহরিৎ বৃক্ষ...
আর ওই দূরে...
রক্ষাকবচ চলেছে গঙ্গাস্নানে।এয়োজন আঁচল খুলে সেখানে ভিজিয়ে রাখছে পীঠের ঘট,এমনকি
হাতের মুদ্রাও
0 Comments