
উৎসব
এখন কোন দিকে যাই ?
অন্ধকার বেয়াড়া দেওয়ালের পাশে
ঘিরে রেখেছে আমাকে
আলোহীন এক পথে
পাখি, ফুল, লতা, গাছ, ভ্রমর
পরবাসী হয়ে যায়
অবিশ্বাসী বাতাস শুঁকি রোজ রোজ
প্রতিটি নিঃশ্বাস যেন
নিঃশব্দ, কোলাহলহীন মায়াতরু...
জোনাকির আলো জ্বলে নিশীথিনী
আহ্বান করে সংগ্রামের
ইঙ্গিতে ইঙ্গিতে লড়াই
সুবাস ছড়ানো নালিধানের শিষের
স্নেহ মায়া আজকাল বিছানা পেতে
সবুজ ঘাসের বুকে
ঘামের গন্ধ অনুভূতির ছোঁয়া শুধু শোঁকে
পথে পথে কত যে রক্তের উৎসব চলছে
সে কথা কী কারো জানা আছে
অন্ধকার বেয়াড়া দেওয়ালের পাশে
ঘিরে রেখেছে আমাকে
আলোহীন এক পথে
পাখি, ফুল, লতা, গাছ, ভ্রমর
পরবাসী হয়ে যায়
অবিশ্বাসী বাতাস শুঁকি রোজ রোজ
প্রতিটি নিঃশ্বাস যেন
নিঃশব্দ, কোলাহলহীন মায়াতরু...
জোনাকির আলো জ্বলে নিশীথিনী
আহ্বান করে সংগ্রামের
ইঙ্গিতে ইঙ্গিতে লড়াই
সুবাস ছড়ানো নালিধানের শিষের
স্নেহ মায়া আজকাল বিছানা পেতে
সবুজ ঘাসের বুকে
ঘামের গন্ধ অনুভূতির ছোঁয়া শুধু শোঁকে
পথে পথে কত যে রক্তের উৎসব চলছে
সে কথা কী কারো জানা আছে
দাগ
রঙিন পতঙ্গ নিঃশব্দে ডানা নাড়ার সময়
পলকা বিশ্বাস স্রোতে ভাসে
পাথরের গতর ঘেঁষে নেমে আসে
শ্যাওলা ভেজা অশ্রু,আলোকময়
হাসির বাতাস ছোঁয়্ শিশির শরীর
বিকেল রঙের মেঘ
হাতছানি দিয়ে ডাকে
পাকে ,দুর্বিপাকে
বিচ্ছেদ করে ,বিভেদ গড়ে ,ধর্ম সঞ্চালন
রক্তের ভেতরে একরোখা ভুতচারা
আর প্রেত্নী নাচন
নেই একটুকুও ভালবাসা , আদরের বীজ
প্রজন্ম প্রজন্ম ধরে
বাঁচার আকুতিগুলো মাথা কুটে মরে
তবুও দাগ কাটে মনে গভীরে
শুধু দাগ
মোটা দাগ এঁকে ফারাক করি
অস্তিত্ব আর সত্ত্বা,ফুটন্ত পরাগ
দাগ লেগে গেলে কেউ কাউকে রাখতে পারি
এক ডালে দুই পাখি, নীচে লোলুপ শিকারি
পলকা বিশ্বাস স্রোতে ভাসে
পাথরের গতর ঘেঁষে নেমে আসে
শ্যাওলা ভেজা অশ্রু,আলোকময়
হাসির বাতাস ছোঁয়্ শিশির শরীর
বিকেল রঙের মেঘ
হাতছানি দিয়ে ডাকে
পাকে ,দুর্বিপাকে
বিচ্ছেদ করে ,বিভেদ গড়ে ,ধর্ম সঞ্চালন
রক্তের ভেতরে একরোখা ভুতচারা
আর প্রেত্নী নাচন
নেই একটুকুও ভালবাসা , আদরের বীজ
প্রজন্ম প্রজন্ম ধরে
বাঁচার আকুতিগুলো মাথা কুটে মরে
তবুও দাগ কাটে মনে গভীরে
শুধু দাগ
মোটা দাগ এঁকে ফারাক করি
অস্তিত্ব আর সত্ত্বা,ফুটন্ত পরাগ
দাগ লেগে গেলে কেউ কাউকে রাখতে পারি
এক ডালে দুই পাখি, নীচে লোলুপ শিকারি

কবি নাসির ওয়াদেন
মুরারই, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ
0 Comments