꩜ তাপস ওঝা🔸কলকাতা🔸
🔰 নগ্ন সততার থেকে বিপরীত চরাচরে হাঁটি
আগাগোড়া বিপন্নতা
ছায়াচ্ছন্নতা বর্ণগুলিকে চিনতেই দিচ্ছে না
রেখার বিপরীতে অন্য রেখাগুলি কখনও
শুভ্র ছিল না
প্রগাঢ় দক্ষতা নেই সেই আদিম সততার।
বিষাদ যা এখনও আছে,সেইটুকু,
নিরাপদ স্তব্ধতাকে সামান্য নেই করে
অসামান্য নেই করে কখনও কখনও।
চলো,ফিরে যাই-
এই দেহে পোশাক পরাই
প্রেক্ষাপট বিবর্ণ হলে আরও
চলো,বাড়িয়ে নিই পোশাকের রঙচঙ।
3 Comments
কবিতাটি পড়লাম।অনেকবার।ওই আমার যা হয়।বুঝতে সময় লাগে।পড়ি আবার চুপ করে থাকি।
উত্তরমুছুনতো আমার মনে হলো প্রথম প্যারাটাই ধ্রুবপদ।হ্যাঁ আস্ত প্যারাটা। আগাগোড়া বিপন্নতা!কারণ সততার বিপরীতে হাঁটতে হলে মুখোশে ঢাকতে হয় মুখ।তবু থতমত খেতে হয়।ঝাপসা হয় অক্ষরগুলি।বিপরীত রেখাগুলি এতো কালো যে কুৎসিতও লজ্জা পায়।
বারবার হেরে যায় সততার সারল্য।
তারজন্য যে বিষাদ এখন আবডালে। অসত্য পরে নেয় সত্যের পোশাক।ভ্রান্তি বাড়ে।
হায় হায় রে!
শেষ পর্যন্ত বাড়াতে হয় পোশাকের রঙচঙ।
কবিতাগুলো পড়তে পড়তে ভীষণ মগ্নতা ঘিরে নিলো আমাকে। কী সাবলীল! অথচ কত গভীর!
উত্তরমুছুনপত্রিকার তরফ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ।
উত্তরমুছুন