প্রাণের ঠাকুর বিশ্বকবি
নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যায়
তোমাকে আজ একটু অন্যভাবে আবাহন করি;
প্রতিদিনের উপাসনায় যেমন মননে মিশে,
মনের তারে কম্পন তুলে সকাল থেকে রাত
জড়িয়ে থাকো, নীরবে, নিভৃতে -
আজ সেখানে জাঁক আর বাদ্যির বাজনায়
তুমি ছড়িয়ে আছো ঘর থেকে রাজপথে,
শিক্ষাঙ্গনে, সভামঞ্চে, প্রতিষ্ঠানে, প্রশাসনিক কার্যালয়ে,
জোড়াসাঁকো থেকে শিলাইদহ
ভূবনডাঙায়, সোনাঝুরির প্রান্তরে
সকাল থেকে সাঁঝ পেরিয়ে, মধ্যরাতের নিস্তব্ধ প্রহরে।।
বৈশাখের পঁচিশে আজও তোমার অমল - সুধা,
নন্দিনী- রঞ্জন, রমেশ, হেমনলিনী, লাবণ্য, অমিত
অথবা বিনোদিনী, হৈমন্তী, মৃণাল, নিরুপমা আছে
অন্যবেশে, অন্যসাজে।
তাঁদের প্রেম,বিরহ, বেদনা, আনন্দ, উচ্ছাসের লহরীতে
তাদের অবগাহন, মুহুর্তকে আজও বাঙ্ময় করে তোলে।।
তুমি বিগ্রহ না হয়েও প্রতিটা অন্তরের দেউলে,
বিগ্রহের আসনে সমাসীন, আদৃত পরম ভালবাসায়, মমতায় -
তুমি ঊষার কোমলতায়, মধ্যাহ্নের গাম্ভীর্যের নির্যাস চুঁইয়ে রাত্রির সাঙ্গীতিক মূর্ছনায়,
এখনো একইরকম ভাবে জড়িয়ে আছো
হীরকখন্ডের মতো -
সূর্যের বিকিরণে আলোকিত করে আজও
তেমন করেই ভাস্বর হয়ে আছো
প্রতিক্ষণে,প্রতিজনে, মননে, হৃৎস্পন্দনে -
শোনিতের স্রোতে, অক্ষরের বিন্যাসে -
প্রাণের ঠাকুর হে বিশ্বকবি।।
প্রতিদিনের উপাসনায় যেমন মননে মিশে,
মনের তারে কম্পন তুলে সকাল থেকে রাত
জড়িয়ে থাকো, নীরবে, নিভৃতে -
আজ সেখানে জাঁক আর বাদ্যির বাজনায়
তুমি ছড়িয়ে আছো ঘর থেকে রাজপথে,
শিক্ষাঙ্গনে, সভামঞ্চে, প্রতিষ্ঠানে, প্রশাসনিক কার্যালয়ে,
জোড়াসাঁকো থেকে শিলাইদহ
ভূবনডাঙায়, সোনাঝুরির প্রান্তরে
সকাল থেকে সাঁঝ পেরিয়ে, মধ্যরাতের নিস্তব্ধ প্রহরে।।
বৈশাখের পঁচিশে আজও তোমার অমল - সুধা,
নন্দিনী- রঞ্জন, রমেশ, হেমনলিনী, লাবণ্য, অমিত
অথবা বিনোদিনী, হৈমন্তী, মৃণাল, নিরুপমা আছে
অন্যবেশে, অন্যসাজে।
তাঁদের প্রেম,বিরহ, বেদনা, আনন্দ, উচ্ছাসের লহরীতে
তাদের অবগাহন, মুহুর্তকে আজও বাঙ্ময় করে তোলে।।
তুমি বিগ্রহ না হয়েও প্রতিটা অন্তরের দেউলে,
বিগ্রহের আসনে সমাসীন, আদৃত পরম ভালবাসায়, মমতায় -
তুমি ঊষার কোমলতায়, মধ্যাহ্নের গাম্ভীর্যের নির্যাস চুঁইয়ে রাত্রির সাঙ্গীতিক মূর্ছনায়,
এখনো একইরকম ভাবে জড়িয়ে আছো
হীরকখন্ডের মতো -
সূর্যের বিকিরণে আলোকিত করে আজও
তেমন করেই ভাস্বর হয়ে আছো
প্রতিক্ষণে,প্রতিজনে, মননে, হৃৎস্পন্দনে -
শোনিতের স্রোতে, অক্ষরের বিন্যাসে -
প্রাণের ঠাকুর হে বিশ্বকবি।।
1 Comments
সুন্দরের প্রকাশ
উত্তরমুছুন