প্রচ্ছদ, সূচিপত্র ও সম্পাদক কথা


                  হৃদস্পন্দন ম্যাগাজিন
জমকালো রবিবার ৫
প্রথম বর্ষ ~ নবম সংখ্যা

সূচিপত্র:

কবিতা:
জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় ॥ নিমাই জানা ॥ শুভ্রাশ্রী মাইতি ॥ জয়ন্ত মিশ্র ॥ অভিনন্দন মাইতি ॥ ড: করণ দেবদ্যুতি ॥ চন্দন বিশ্বাস ॥ লক্ষ্মণ দাস ঠাকুরা ॥ পলাশ পোড়েল ॥ পার্থ সারথি চক্রবর্তী ॥ বৃন্দাবন নস্কর ॥ বিশ্বদীপ ঘোষ॥

গল্প:
সমাজ বসু ॥ শৈবাল মুখোপাধ্যায় ॥ সৌমী গুপ্ত ॥ বিকাশ বর ॥ দীপক বেরা ॥ সুকুমার হালদার ॥ অনিন্দ্য পাল ॥ স্বাতী রায় ॥ শুক্লা মুখার্জি ॥ সুমিত রায় ॥ অনুরঞ্জনা ঘোষনাথ ॥

মুক্তগদ্য: অনিন্দ্য দত্ত ॥ অন্তরা দাঁ

প্রবন্ধ: বারিদ বরন গুপ্ত

স্মৃতি আলেখ্য: বিকাশরঞ্জন হালদার 


সম্পাদক কথা:

বহমান যা কিছু তাদের কথা কেউ মনে রাখে না। কৃষক রা অনেকটা সেই বহমান নদীর মত,যারা  অনন্তকাল ধরে বয়ে চলে শুধু আমাদের জন্য অথচ অবহেলিত ই থেকে যায় চিরটাকাল। তাদের জন্য বরাদ্দ থাকেনা কোনো বিশেষ দিন,সিনেমার ট্রাজিক চরিত্রের মত শুধু শেষ দৃশ্যে তাদের জন্য চোখের জল পড়ে।

তাদের জন্য গল্প ও কবিতায় কী কোনো উৎসর্গ পৃষ্ঠা থাকে ? যেটুকু থাকে তাদের জন্য তাতে প্রকাশ্য নয় কিছুই,শুধুই নিরাপদ দুরত্ব থেকে একটু ছুঁয়ে থাকা। তাদের বরাদ থেকে শুধু কিছু কাঁচা সড়ক শহরের দিকে ছুটে যায়।ব্যাস,এই টুকুই শুধু তাদের জন্য ! 

কিন্তু গল্পটা অন্যরকম তো হতে ই পারতো। যাদের পরিশ্রমের জন্য আমাদের সভ্যতার বুনিয়াদ দাঁড়িয়ে আছে,যারা প্রকৃত অর্থেই আমাদের অন্নদাতা তাদের  জন্য অন্যরকম চিত্রনাট্য তো লেখা হতে ই পারতো? কিন্তু সব চিত্রনাট্য প্রকাশক পায় না আর কৃষকরা পায় শুধু ঐচ্ছিক সমবেদনা। 

দু'একটা গুছিয়ে লেখা শব্দ দিয়ে আমরা আর 
কাঁহাতক কিছু বদলাতে পারি! সেই তো আবার মোমবাতি মিছিলে আরো একটা কৃষক মৃত্যুর শিরোনাম! 
তবু ভাল থাকুক সব কৃষক সম্প্রদায়।আপনাদের ভালথাকা তেই যে আজ ও আমাদের উদর টিকে আছে। 

পরিশেষে ধন্যবাদ সকল লেখকবৃন্দ কে যাদের অবদান ছাড়া আমাদের এই ছোট্ট অথচ ঐকান্তিক প্রচেষ্টার বাস্তবায়ন সম্ভবপর ছিলনা। ভাল থাকুন আপনারা, সাহিত্যে থাকুন।বুকের কোনো এক কোণে 'হৃদস্পন্দন' কে রাখুন। 















0 Comments